আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলাকৌশল
আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলা কৌশল আমাদের সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা বাংলাদেশে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তার কারণ বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রতিনিয়ত দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং মানুষের মাছের চাহিদাও আমিষ এর চাহিদা ও বৃদ্ধি পাচ্ছে ।তাই আধুনিক পদ্ধতিতে মাছের চাষ করার নতুন নতুন কলা কৌশল আবিষ্কার করছে বিজ্ঞান কিভাবে মাছ চাষ পদ্ধতি বৃদ্ধি করা সম্ভব এবং মানুষের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব সেই বিষয় নিয়ে কাজ করছে।
চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে কিভাবে আমাদের দেশের মাছের চাহিদা ও মানুষেরআমিষের চাহিদা ঘাটতি পূরণ করা যায় সে বিষয়ে জেনে নেই বিস্তারিত ভাবে আজকের এই আটিকেল এর মাধ্যমে।
ভূমিকা
সুজলা সুফলা সবুজ শ্যামল আমাদের বাংলাদেশ এটি হচ্ছে একটি জনসংখ্যার দেশ এ দেশে জনসংখ্যা প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই সাথে মানুষের আমিষ এর চাহিদা ও বৃদ্ধি পাচ্ছে আর এর চাহিদা পূরণ করার লক্ষ্যে প্রতিবছর মাছ চাষিরা ও গবেষকরা নতুন নতুন পদ্ধতিতে মাছ চাষ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করে চলেছেন ।ভাহলে যেমন মাছের চাহিদা পূরণ হচ্ছে সেইসাথে আমাদের দেহের মানুষের ঘাটতিরও চাহিদা পূরণ হচ্ছে অনেক।
আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলাকৌশল
আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করতে হলে সর্বপ্রথমে আপনাকে পুকুর পরিষ্কার রাখতে হবে । পরিষ্কার হয়ে গেলে কয়েকদিন অপেক্ষা নিতে হবে এরপর আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ পুকুরে পানি দিয়ে রাখতে হবে । যাতে করে আপনার পুকুরের পানি মাছ থাকা অবস্থায় কমে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য পুকুরে বেশি মাছ মজুদ করেন ।
মাছেরঅতিরিক্ত খাবার দিয়ে থাকেন এবং তার সার দিয়ে থাকেন মাছ চাষিরা যেটা মোটেই ঠিক নয় । রুই মাছ সকল প্রকার মাছচাষ এর পূর্বেই আপনাকে ভালোভবে পুকুরপ্রস্তুত করে নিতে হবে।এবার আপনার পুকুর পরিষ্কার হয়ে গেলে পুকুরে মাছ ছাড়া পালা মাছভই ছেড়ে দিতে পারেন মাছ ছাড়ার পরপরই আপনাদের প্রতিদিন দুই বেলা করে খাবার ভাগ করে দিতে হবে।
প্রথমে মাছের পোনা ছোট থাকা অবস্তায় খাওয়ার আপনাকে ৮থেকে ১০% হারে পুরোন করতে হবে যদি মাছের ওজন এক হাজার পিছে এক কেজি হয় । তারপর যখন মাছ আস্তে আস্তে হবে এর থেকে ৬ পার্সেন্ট হারে এবং শেষে দুই থেকে তিন পারসেন্ট হারে দিতেহবে প্রতিনিয়ত খাবার সরবরাহ করতে হবে প্রাকৃতিকভাবে খাবার তৈরি করতে হবে
বিশেষ করে রুই কাতলা মাছের জন্য প্রাকৃতিক খাবার অনেকবেশি প্রয়োজন পুকুরে মাটি ও পানির গভীরতা ভেদে সারের মাত্রা কম বেশি হতে পারে ।পুরনোপুকুরের তুলনায় নতুন পুকুরের সার এর পরিমাণ বেশি লাগে। পুকুরে মাছ চাষ করে যদি বেশি লাভবান হতে চান তবে প্রকৃতপক্ষে আপনাকে কিছু নিয়ম পালন করতে হবে যেমন আপনার পূর্ব পরিকল্পনা থাকতে হবে।
আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী পুকুর নিতে হবে বাজারজাত পরিকল্পনা থাকতে হবে কোথায় কোন বাজারে আপনি মাছ ক্রয় বিক্রয় করবেন ।যদি আপনার পরিকল্পনা সঠিক না থাকে সঠিকভাবে মাছ চাষ করে আপনি লাভবান হতে পারবেন না। ধরুন আপনি বাড়ি থেকে ঢাকা যাবেন এটা একটা আপনার পরিকল্পনা। তাই আপনার পরিকল্পনা যদি সঠিক হয় ।
মাছ চাষের সঠিক কৌশল জানা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই মাছ চাষ করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন কিভাবে মাছ চাষ করবেন ।সেই পরিকল্পনার কিছু তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। আপনি মাছ চাষের পূর্বেই অর্থাৎ পুকুরে ছাড়া পূর্বে সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখবেন কোন জাতের মাছ চাষ করবেন কতদিন মেয়াদে মাছ চাষ করবেন মোট কত টাকা ব্যয় করতে পারবেন ।
বাজারজাত করার সময় কিভাবে বাজার জাতকরবেন ইত্যাদি বিষয়গুলো অবশ্যই পরিকল্পনা অনুযায়ী করে রাখবেন।মাছ চাষ এর যদি আপনার পূর্ব পরিকল্পনা না থাকে তাহলে মাছ চাষ শুরু করে আপনাকে অনেক প্রতিবন্ধকতার মধ্যে পড়তে হবে তার ফলে অনেক কষ্টের মধ্যে পড়ে যেতে পারেন এমনকি বিপদের মধ্যে পড়ে গিয়ে আপনি সেখান থেকে হয়তো শরে আসতে বাধ্য হবেন ।
অতএব আপনি পরিকল্পনা অনুযায়ী সামনে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করবেন। তবে আপনার জীবনে সফলতা আসবে।আপনার পুকুরে মাছ চাষের জন্য আপনাকে সঠিকভাবে পনা নির্বাচন করতে হবে বাজার থেকে পরিবহন ও অবমুক্ত-করনের সময় আপনাকে সজাগ থাকতে হবে পনা মজুদে সংখ্যা ঠিক রাখতে হবে পোনা সঠিকভাবে নার্সিং করতে হব।
মিশ্র চাষে আপনাকে দক্ষ হতে হবে পানির গুনাগুন রক্ষা উপায় জানা আপনার দরকার মানসম্খাবার দেওয়া সম্পর্ক আপনাকে অবশ্যই ধারণা থাকতে হবে ।পরিমিত হারে খাবার দিতে হবে এবং নিয়মিত ভাবে খাবার দেয়ার পরিকল্পনা থাকতে হবে মাছের ওজন নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে অতিরিক্ত সারপ্রদান থেকে আপনাকে অবশ্যই দূরে থাকতে হবে।
সঠিকভাবে নির্দেশনা অনুযায়ী ওষুধপত্র ব্যবহার করতে হবে। একই পুকুরে বারবার একই রকম মাছ চাষ করা যাবে না । মাছ পরিবহনের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে হবে।আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলা কৌশল জানা আপনার জন্য খুবই দরকার। আমরাসামনের লেখায় আরো জানতে পারবো আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলা কৌশল।
রুই মাছের প্রিয় খাবার কি
রুই মাছ একটি সুসাদু মাছ ।এ মাছ সাধারনত পানির মধ্যম স্তরে থাকে ।এদের মুখ কিছুটা নিচের দিকে নেমে থাকে।এরা পানির তল দেশ থেকে পচা জৈব পদার্থ খেয়ে জীবনধারণ করে থাকে। ঝিনুক শৈবাল শাক প্লাংটন ইত্যাদি মাছের প্রধান খাদ্য। মাছ চাষের জন্য আমাদের যেটা সবচেয়ে প্রথম কাজ সেটা হচ্ছে মাছের খাদ্য তৈরি করা এবং এর খাদ্য তৈরি করতে সবচেয়ে বেশি খরচ হয় ।
তাই এই খাদ্য যদি আমরা নিজেরাই নিজ হাতে বানিয়ে তৈরি করি তাহলে সেটা যেমন একদিকে সাশ্রয় হবে এবং তেমনি ভাবে সেটা হবে স্বাস্থ্যসম্মত আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলা কৌশল হিসেবে আমরা এটি প্রধান উপায় ধরতে পারি ।তাই খাবার তৈরি করার ক্ষেত্রে আমরা অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য তৈরি করব। শুধুমাত্র প্রাকৃতিক খাবার উপর নির্ভর করেই হবেনা ।
আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করা সম্ভব নয় সেজন্য প্রাকৃতিক খাদ্যের পাশাপাশি আমরা সম্পূরক খাদ্য দিতে পারি মাছের খাদ্য তৈরি করার সময় আমাদের তিনটি বিষয়ের উপর নজরে রাখতে হবে সেটি হল খাদ্যের প্রোটিন থাকতে হবে কার্বোহাইড্রেট এবং তৈল জাতীয় খাবার হতে হবে যে সমস্ত খাদ্যের মধ্যে প্রোটিনের ভাগটা বেশি পরিমাণ থাকে তাকে প্রটিন জাতীয় খাদ্য বলে ।
আর যে সমস্ত খাদ্যের মধ্যে কার্বোহাইড্রেটের অংশ বেশি থাকে তাকে কার্বোহাইড্রেটের জাতীয় খাদ্য বলে। আর যেখাবারে তৈল বেশি থাকে তাকে তৈল জাতীয় খাবার বলে ।আপনি যদি বাণিজ্যিকভাবে মাছচাষ করেন তাহলেঅবশ্যই চাষ কৃতমাছকে প্রাকৃতিক খাবারের পাশাপাশি সম্পরক খাবার দিতে হবে খাওয়াতে হবে যেমন ফিশমিল ছয়ামিল রেপ সিডএবং এংকর ডাল ।
অটো ব্রান ডিও আর বি সরিষার খৈল আটা ইত্যাদির সংমিশ্রণে যে খাবার তৈরি হবে সেটি হচ্ছে সম্পূরক খাবার এবং এর খাবারের বিশেষ করে বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষের উপযুক্ত খাবার।
কোন মাছ চাষে লাভ বেশী
যে সমস্ত মাছ চাষিরা মাছ চাষ করে বেশি লাভবান হতে চাচ্ছেন তাদের মাঝে একটি প্রশ্নই বেশি ঘুরপাক খায় সেটি হচ্ছে কোন মাঝে লাভ বেশি আমরা আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে যে মাছে লাভ বেশি জেনে নেই কোন মাসে লাভ বেশি তেলাপিয়া পাঙ্গাস সিলভার কাপ মাছ রুই মাছের চাষ কৈ মাছ পাবদা মাছ টেংরা মাছ কাতলা মাছ শোল মাছ ইত্যাদি ।
মাছগুলোতে প্রচুর পরিমাণে লাভের আশা করা যায় যদি সে মাছগুলি আমরা পরিকল্পনা ভাবে চাষ করতে পারি এবং সঠিকভাবে বাজারজাতকরণ করতে পারে তাহলে এগুলো থেকে আমাদের অতি দ্রুত লাভবান হওয়া সম্ভব। এই মাছগুলো বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই সব পুকুরেই চাষ করা সম্ভব তাই আপনারা যারা মাস্তাস্ত আগ্রহে অথবা মাছ চাষকে পেশা হিসেবে ধরে নিতে যাচ্ছেন।
কোন প্রকার চিন্তাভাবনা ছাড়াই এই সকল মাছ গুলো আপনি চাষ করা শুরু করতে পারেন। হে মাছগুলো ছাড়াও আপনি যদি চিংড়ি মাছ চাষ করতে পারেন তাহলে থেকে আপনি আরো লাভবান হতে পারবেন। চিংড়ি মাছ হচ্ছে একটি লাভজনক মাছ এ মাছ বাংলাদেশের একটি অন্যতম মার্চ ইহা বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের বাজারে এর উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
ইহা উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের চাষ করার জন্য প্রধান জাত হল প্যাসিফিক। এই মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব বেশি তাই যেকোন মাছের চেয়ে এ জাতের মাছ চাষ করা অনেক ভালো যাতে তুলনামূলক খরচ কম হয় এবং সঠিক ব্যবস্থার মাধ্যমে উচ্চফলন ও ভালো আয় করা সম্ভব। আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলা কৌশল মাছের প্রধান খাবার এবং কোন মাস্টার করলে লাভ বেশি হয় ।
রুই মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন কেন্দ্র কোনটি?
বাংলাদেশের একমাত্র নদী হলদা নদী হলদা রুই মাছের প্রজনন কেন্দ্রের জন্য উপযুক্ত। বিশ্বের একমাত্র জোয়ার ভাটার নদী যেখান থেকে রুই জাতীয় মাছের নিষিক্তডিম সংগ্রহ করা হয়। রুই মাছ সাধারণত বছরে দুইবার জনম কম হয়ে ওঠে এদের জানান ঘটে সড়ক যুক্ত নদীর পানিতে বদ্ধ পানিতে নয় আগে বাংলাদেশে তিন বছর।
বয়সে জনন ক্ষমতা হত। বিভিন্ন আবহাওয়া জনিত কারণে এখন বর্তমানে রুই মাছের এক বছর বয়সের প্রজনন ক্ষমতা ঘটে। জুন জুলাই মাসে সাধারণত এরা প্রজননঘটনার জন্য তৈরি হয়। হালদা নদী ছাড়া বুড়িগঙ্গা নদী সুরমা নদী কর্ণফুলী নদী যেখান থেকে তারা সরাসরি রুই জাতীয় মাছে প্রজনন ঘটে। এ মাছ প্রতি কেজি দেহ ওজনের জন্য এক লক্ষ থেকে চার লক্ষ ডিম।
উৎপাদন করে থাকে। আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষ করার কলাকৌশল ব্যবহার করে রুই মাছ চাষ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই রুই মাছের প্রজনন কেন্দ্র এবং রুই মাছ কখন প্রজনন ঘটে সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে।মাছ আমাদের প্রধান খাদ্য মাছ একটি জলজ প্রাণী মাছ আমাদেরকে আমিষের অভাব পূরণ করে থাকে।
মাছের জন্য কোন ফিড ভালো
আমাদের শরীরে আমিষের ঘাটতি দেখা দিলে পূরণ করে থাকে। মাছ কর্মসংস্থান সহ বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করতে সহযোগিতা করে একই পুকুরে বিভিন্ন স্তরে ভিন্ন ভিন্ন মাছ চাষ করা যায় খাল নদী নালা মাছ চাষ করা যায় আবার চৌবাচ্চায় এবং মাছ চাষ করা যায় কোন নির্দিষ্ট জলাশয় পরিকল্পিত উপায় প্রযুক্তির মাধ্যমেআধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ সহ সকল প্রকার মাছ চাষ করা সম্ভব।
মাছের জন্য কোন ফিড ভালো হিসেবে ব্যবহার করবেন জেনে নিন যেমন ফিসমিল সয়া মিল রেপ সিড এঙ্কর ডাল সরিষার খৈল আটা ইত্যাদি মাছের জন্য খুব ভালো সম্পূরক ফিড।মাছের জন্য এ খাবার ব্যবহার করা আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করার একটি কৌশল ।
লেখকের মন্তব্য
বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে রুই মাছ সহ সকল প্রকার মাছ চাষ করতে হবে।
আমার মতে যদি আপনি বাণিজ্যিকভাবে একজন মৎস্য চাষকারী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই আধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করে মাছ চাষ করতে হবে সেই সাথে আপনাকে জানতে হবে কোন মাছে কোন খাবার প্রয়োজন কোন মাছ চাষ করলে লাভবান হওয়া যাবে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আপনার পরিপূর্ণ ধারণা থাকতে হবে।
আমার এ ছোট আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা কারো সামান্য উপকারে আসে তাহলে বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন এবং পরবর্তী আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন। এতক্ষণ যাবৎ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url